শুক্রবার, ২৪ মার্চ ২০২৩, ০৬:৪৬ অপরাহ্ন
স্টাফ রিপোর্টার: আগামী ১০ ফেব্রুয়ারি নারায়ণগঞ্জ মহানগর আওয়ামীলীগ ১৯ নং ওয়ার্ডের ত্রি-বার্ষিক সম্মেলন। আর এ সম্মেলনকে কেন্দ্র করে মহানগর আওয়ামী লীগের ১৯ নংওয়ার্ডের সম্ভাব্য প্রার্থীদের মধ্যে চলছে নানা জল্পনা কল্পনা। দিন যতই যাচ্ছে প্রার্থীদের মধ্যে ততই উৎসাহ উদ্দিপনা বৃদ্ধি পাচ্ছে। ১৯ নং ওয়ার্ডে সভাপতি পদে প্রচার প্রচারনা চালিয়ে যাচ্ছে মো. রফিকুল ইসলাম রবি ।
তবে তিনি জানান, যোগ দিতে চেয়েছিলেন বাংলাদেশ পুলিশ বাহিনীতে। সাব ইন্সপেক্টর পদে একবার নয় দুই-দুইবার মৌখিক পরীক্ষার অবতীর্ণ হই। সব ঠিকঠাক থাকলেও শুধুমাত্র ছাত্রলীগের রাজনীতি করার অপরাধে নিয়োগ পাই নাই বিএনপি আমলে, তবে কোন আক্ষেপ নেই তার মনে। যে দলের পতাকা তলে ছোট বেলা থেকেই আছি, সেই দলের (বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ) পতাকাতলেই এখন ও আছি ।
শীতলক্ষ্যা নদীর পূর্ব পাড়ে বন্দর থানার মদনগঞ্জ ইসলামপুর গ্রামে জন্ম রফিকুল ইসলাম রবির, কারা আওয়ামীলীগ করেন বা অন্য দলের রাজনীতির সাথে কারা যুক্ত ছিলেন তা এলাকার সবাই জানেন, তবে ইসলামপুর গ্রামের প্রায় শতভাগ মানুষ আওয়ামীলীগের রাজনীতির সাথে জড়িত। সেই গ্রামের আলো-বাতাসে বড় হওয়া রবি ও তার ব্যতিক্রম নন। ১৯৮০ সালে আওয়ামীলীগের সদস্য দিয়ে যাত্রা শুরু তার। ১৯৮৩ সালে সোনাকান্দা ইউনিয়ন (বর্তমানে ১৯ নং ওয়ার্ড) ছাত্রলীগের আহ্বায়ক হন।
এই প্রতিবেদকের সাথে আলাপ কালে রবি জানান, বঙ্গবন্ধুর আদর্শে সোনার বাংলার স্বপ্ন দেখে রাজনীতিতে প্রবেশ করি। এখন জননেত্রি শেখ হাসিনার স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার কাজে যদি নিজেকে সম্পৃক্ত রাখতে পারি তবে ধন্য মনে করবো। এদিকে, রফিকুল ইসলাম রবি সম্বন্ধে স্থানীয় দলীয় নেতাকর্মীদের সাথে আলাপ হলে তারা জানান, ছোট থেকে বড় হতে দেখেছি কখনও কোন রকম বিতর্কিত কর্মকান্ডে তাকে জড়াতে দেখিনি। তাদের মতে, রবির মতো নেতা ১৯ নম্বর ওয়ার্ডে সভাপতি পদে থাকলে দলের সুনাম বাড়বে বৈকি কমবে না । প্রসঙ্গত, রফিকুল ইসলাম রবির ছোট ভাই মো. শাহজাহান সোনাকান্দা ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের প্রচার সম্পাদক, আরেক তাই মফিজ প্রধান বন্দর থানা শ্রমিকলীগের সাবেক সহ সভাপতি।
আপনার মতামত লিখুন........