আলোকিত নারায়ণগঞ্জ: ফতুল্লার ইসদাইর গাবতলী,কাপুরাপট্টি,টাগারপার এলাকার মূর্তিমান আতংক শির্ষস্থানীয় মাদক ব্যবসায়ী একাধিক মামলার আসামী রকি(২৮) ও তার অন্যতম সহোযোগি সম্রাট(২৬) কে গ্রেফতার করেছে ফতুল্লা মডেল থানা পুলিশ।এ সময় গ্রেফতারকৃতদের নিকট থেকে ২১৮ পিছ ইয়াবা ট্যাবলেট ও মাদক বিক্রির টাকা উদ্বার করেছে পুলিশ। শনিবার দিবাগত রাত দেড়টায় ফতুল্লা থানা পুলিশ টাগারপাড় এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাদেরকে গ্রেফতার করা হয়। গ্রেফতারকৃতরা হলো ফতুল্লা মডেল থানার ইসদাইর গাবতলী এলাকার হায়দার ওরফে হাসানের পুত্র রকি ও টাগারপাড় এলাকার তোফাজ্জল মিয়ার পুত্র সম্রাট।এই দুইয়ের গ্রেফতারে স্থানীয়বাসীর মাঝে নেমে এসেছে স্বস্তি। ঘটনার বিবরনীতে ফতুল্লা মডেল থানার এস,আই বারেক জানান,গোপন সংবাদের ভিত্তিতে শনিবার দিবাগত রাত দেড়টায় টাগারপাড় এলাকায় অভিযান চালিয়ে মাদক বিক্রয় কালে দূর্ধর্ষ সন্ত্রাসী পেশাদার মাদক ব্যবসায়ী রকি ও তার অন্যতম সহোযোগি সম্রাট কেগ্রেফতার করা হয়।এ সময় গ্রেফতারকৃত রকির নিকট থেকে ১৫৪ পিছ ও সম্রাটের নিকট থেকে ৫৪ পিছ ইয়াবা ট্যবলেট সহ মাদক বিক্রির ২৪০০ টাকা উদ্বার করা হয়।
জানা যায়,২০ আগস্ট রাতে গ্রেফতারকৃত মাদক ব্যবসায়ী রকি ও তার সহোযোগিরা ইসদাইর কাপুরাপট্টি এলাকায় চালিয়ছিলো সন্ত্রাসের তান্ডবলীলা।সে রাতে এই মাদক ব্যবসায়ীদের হাতে নির্মম নির্যাতনের শিকার হয়েছিলো তিনজন। তাদেরকে অহেতুক পিটিয়ে রক্তাক্ত জখম করা হয়েছে। স্থানীয় আমির আলীর ছেলে খোকন ওরফে চাচা খোকন, আমান উল্লা সরকারের ছেলে জাতীয় দলের সাবেক ফুটবলার লিটনের বড় ভাই নৌবাহিনীর সৈনিক ফারুক এবং মৃত ছাত্তার ইঞ্জিনিয়ারের ছেলে রোমেল নির্মম নির্যাতনের শিকার হয়েছে। এছাড়া বাড়িঘরে হামলা করে ভাংচুর চালানো হয়েছে। স্থানীয়রা জানিয়েছেন ২০আগস্ট বৃহস্পতিবার রাত আনুমানিক ১১ টায় চিহ্নিত মাদক ব্যবসায়ী রকি, নাহিদ, আলআমিন ও লালন সহ আরো ৪/৫ যুবক মদ খেয়ে মাতাল হয়ে কাপুইরাপাট্টি এলাকায় প্রবেশ করে। এরা প্রথমে চাচা খোকনকে তার নিজের ঘর থেকে বের করে এনে রাস্তায় ফেলে বেদম প্রহার করে। এ সময় এই সকাল মাতাল সন্ত্রাসীরা ব্যাপক তান্ডব চালায়। তাদের প্রত্যেকের হাতেই ধারালো অস্ত্র ছিলো। ফলে ভয়ে চাচা খোকনকে সাহায্য করতে কেউ এগিয়ে আসেনি। এ সময় এলাকায় এক বিভিষিকাময় পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়। এ সময় চাচা খোককনকে বাঁচাতে তার স্ত্রী সন্তানরা এগিয়ে এলে তাদেরকেও মারধোর করা হয়। একই রাতে ওরা আমান উল্লাহর ছেলে ফারুক এবং ছাত্তার ইঞ্জিনিয়ারের ছেলে রোমেলকে পিটিয়ে জখম করে। এরা দুইজনই এলাকায় ভদ্র ছেলে হিসাবে পরিচিত
এই সাইটে নিজম্ব নিউজ তৈরির পাশাপাশি বিভিন্ন নিউজ সাইট থেকে খবর সংগ্রহ করে সংশ্লিষ্ট সূত্রসহ প্রকাশ করে থাকি। তাই কোন খবর নিয়ে আপত্তি বা অভিযোগ থাকলে সংশ্লিষ্ট নিউজ সাইটের কর্তৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ করার অনুরোধ রইলো।বিনা অনুমতিতে এই সাইটের সংবাদ, আলোকচিত্র অডিও ও ভিডিও ব্যবহার করা বেআইনি।
আপনার মতামত লিখুন........