আলোকিত নারায়ণগঞ্জ :বক্তাবলী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগে অনুঃপ্রবেশ কারিরা পাচ্ছেন আওয়ামী লীগের কার্ড।
প্রকৃত আওয়ামী লীগাররা হচ্ছেন বঞ্চিত কর্মীরা পড়ছেন বাদ।
এক জনের নাম কেটে সেখানে বসছে আরেকজনের নাম আর এ কাটাকাটি খেলার অভিযোগের তীর উঠেছে বক্তাবলী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারন সম্পাদক কামরুল ইসলামের বিরুদ্ধে।
তার বিরুদ্ধে ব্যপক অনিয়মের অভিযোগ রয়েছে। ২০০৪ সালে বক্তাবলীতে আওয়ামী লীগের কমিটি হয়েছিল, তখন কামরুল ইসলামের নামের তালিকা ছিলনা অন্য জনের নাম কেটে তার নাম তালিকা ভুক্ত করা হয়েছিল। নাম কাটা থেকেই কামরুল ইসলামের যাত্রা শুরু। অভিষেকেই হয়ে যান ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক।
কামরুল ইসলামের চেয়েও সিনিয়র ছিলেন আওয়ামী লীগ নেতা এবং সাবেক মেম্বার আমিনুল হক, একজন প্রবীণ রাজনীতি বিদ, তুখোড় আওয়ামী লীগার আমিনুল হকের নাম কেটে দেবার সাহস পায় কি করে। তার পরিবর্তে নাম লেখা হয়েছে মহিউদ্দিন পিতা মানিক চানের নাম। আরেকটিতে আহসান আলীর নাম কেটে লিখা হয়েছে তোফাজ্জল হোসেনের নাম। সাধারন নেতা কর্মীদের দাবী বিষয়টি ক্ষতিয়ে দেখা প্রয়োজন।
সিনিয়র নেতাদের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন তারা।তাদের দাবী আওয়ামী লীগ কর্মীদের প্রাপ্য অধিকার ফিরিয়ে দেওয়া হোক। কামরল ইসলামের বিরুদ্ধে কার্য্যকরি ব্যবস্থা গ্রহন করার জোর দাবী জানান।
এ ব্যাপারে বক্তাবলী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারন সম্পাদক কামরুল ইসলামের ব্যবহৃত মুঠোফোনে একাধিকবার ফোন করা হলে তিনি তা রিসিভ করেনি।
আপনার মতামত লিখুন........