নারায়ণগঞ্জবৃহস্পতিবার , ১৮ এপ্রিল ২০১৯
  1. অর্থনীতি
  2. আরো
  3. এক্সক্লুসিভ
  4. খেলাধুলা
  5. জাতীয়
  6. নারায়ণগঞ্জ
  7. বিনোদন
  8. রাজনীতি
  9. লিড নিউজ
  10. শিক্ষাঙ্গন
  11. সারাদেশ

প্রশাসনের সঙ্গে ব্যবসায়ীদের বিরোধ মিটে গেছে : চেম্বার সভাপতি

Alokito Narayanganj24
এপ্রিল ১৮, ২০১৯ ১০:১৩ অপরাহ্ণ
Link Copied!

আলোকিত নারায়ণগঞ্জ : নারায়ণগঞ্জে প্রশাসনের সঙ্গে ব্যবসায়ীদের যে বিরোধ ছিল সেটা মিমাংসা হয়ে গেছে জানিয়েছেন নারায়ণগঞ্জ চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির সভাপতি খালেদ হায়দার খান কাজল। আর সে কারণেই পহেলা বৈশাখ পুলিশ সুপার হারুন অর রশিদের বাসভবনে গিয়েছিলেন জানান তিনি।

খালেদ হায়দার খান কাজল ইংরেজি দৈনিক দ্য ডেইলি স্টারকে বলেন, ‘তানভীর আহমেদ টিটু (শামীম ওসমানের শ্যালক) ও কাউন্সিলর নাজমুল আলম সজলকে নিয়ে একটি বিভ্রান্ত তৈরি হয় যে, দুইজনের নাম মামলা হয়েছে। পরবতীতে দেখা যায় কোন মামলা হয়নি। প্রশাসনের সঙ্গে ব্যবসায়ীদের যে ভুল বোঝাবুঝি ছিল সেটা মিটে গেছে। তাই আমরা মধ্যাহ্ন ভোজে অংশগ্রহণ করি’।

মধ্যাহ্ন ভোজে শামীম ওসমানের অংশগ্রহণ বিষয়ে এসপি হারুন অর রশিদ বলেন, পুলিশ প্রশাসন থেকে সবাইকে দাওয়াত দেয়া হয়েছে। সকল এমপি, মেয়র, জেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি সবাইকে। তিনি (শামীম ওসমান) শুভেচ্ছা জানাতে এসেছিলেন।’

এসপির বাস ভবনে যাওয়া নিয়ে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক আওয়ামীলীগের শীর্ষ পর্যায়ের এক নেতা জানান, দুইজনের মধ্যে প্রকাশ্যে যে লড়াই শুরু হয়েছিল সেটা এখন কিছুটা স্তিমিত হয়ে মনস্তাত্বিক লড়াই চলছে।’

৩ এপ্রিল ৯টি জাতীয় ভিত্তিক ব্যবসায়ী সংগঠন এবং ৩৩ টি স্থানীয় ব্যবসায়ী ও শ্রমিক সংগঠনের উদ্যোগে নারায়ণগঞ্জ চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি প্রাঙ্গনে প্রতিবাদ সভা অনুষ্ঠিত হয়। ১ এপ্রিল রাতে নারায়ণগঞ্জ সদর উপজেলার ফতুল্লার পাগলায় মেরি এন্ডারসনে মদ ও বিয়ার উদ্ধারের ঘটনায় ক্রীড়া সংগঠক তানভীর আহমেদ টিটু ও শহরের দেওভোগে শিশু সাদমান সাকি অপহরণের ঘটনায় ১৬নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর নাজমুল আলম সজলকে জড়ানোর প্রতিবাদে ওই সভাটি অনুষ্ঠিত হয়। টিটু ও সজল দুইজনই নারায়ণগঞ্জ চেম্বারের পরিচালক।

‘‘সাম্প্রতিক সময়ে নারায়ণগঞ্জে ট্রেডিশন চালু হয়েছে, ব্যবসায়ীদেরকে কথিত চা চক্রের দাওয়াত দেয়া হচ্ছে। বলা হচ্ছে, আসেন চা খেয়ে যান। এমনতাবস্থায় ব্যবসায়ীরা শঙ্কায় রয়েছে। আমরা এই শঙ্কা থেকে মুক্তি চাই। আমরা প্রশাসনের হস্তক্ষেপ চাই, প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ চাই।’ নারায়ণগঞ্জ চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির সভাপতি খালেদ হায়দার খান কাজল সেদিন বলেন।

পরে চেম্বারের সভাপতি খালেদ হায়দার খান কাজল প্রধানমন্ত্রীর কাছে স্মারকলিপি দেওয়ার কথা থাকলেও দেওয়া হয়নি।

এসব ঘটনায় যখন ব্যবসায়ীরা সভা করে শহরকে অচল করার ঘোষণা দিচ্ছিল তখন শহরে বের হন পুলিশ সুপার হারুন অর রশিদ। পুলিশ সদস্যদের নিয়ে নারায়ণগঞ্জ শহরের প্রধান প্রধান সড়কে মহড়া দিয়ে প্রদক্ষিণ করেন পুলিশ সুপার হারুন অর রশিদ। শহরের বঙ্গবন্ধু সড়ক, সিরাজউদ্দৌলা সড়ক প্রদক্ষিণ করেন। তিনি পায়ে হেঁটে সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে চাষাঢ়ায় আসেন।

নিউজটি শেয়ার করুন...

আপনার মতামত লিখুন........

এই সাইটে নিজম্ব নিউজ তৈরির পাশাপাশি বিভিন্ন নিউজ সাইট থেকে খবর সংগ্রহ করে সংশ্লিষ্ট সূত্রসহ প্রকাশ করে থাকি। তাই কোন খবর নিয়ে আপত্তি বা অভিযোগ থাকলে সংশ্লিষ্ট নিউজ সাইটের কর্তৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ করার অনুরোধ রইলো।বিনা অনুমতিতে এই সাইটের সংবাদ, আলোকচিত্র অডিও ও ভিডিও ব্যবহার করা বেআইনি।
error: দুঃখিত রাইট ক্লিক গ্রহনযোগ্য নয় !!!