আলোকিত নারায়নগঞ্জ ২৪ ডট নেট : নারায়ণগঞ্জ জেলা যুবদলের সভাপতি মোশারফ হোসেনের ব্যর্থতা বেড়েই চলেছে। তার নিজ এলাকা রূপগঞ্জ থানা যুবদলের সাংগঠনিক সম্পাদক মোহাম্মদ আলেক এখন নৌকার পক্ষে গণসংযোগ করছেন। সভাপতি গোলাম ফারুক খোকন রাজনীতি করেন দিপু ভ্ইুয়ার সঙ্গে আর সেক্রেটারি লোকমান হোসেন রাজনীতি করেন কাজী মনিরের সঙ্গে। মোশারফ হোসেন রূপগঞ্জের বাসিন্দা হলেও তার নিজ থানা যুবদলের নিয়ন্ত্রন করতে পারছেন না।এ
এদিকে নেতাকর্মীরা জানিয়েছেন, গত ৩০ অক্টোবর ঢাকায় বিএনপির সমাবেশেও জেলা যুবদলের সভাপতি মোশারফ ও সেক্রেটারি শাহ আলম মুকুলের কোন শোডাউন ছিল না। জেলা যুবদলের নেতাকর্মীদের নিয়ে শোডাউন করেছেন শহিদুর রহমান স্বপন। আর আশরাফুল আলম রিপন জেলা বিএনপির সঙ্গে সম্পৃক্ত হয়ে নেতাকর্মীদের নিয়ে কেন্দ্রীয় বিএনপির কর্মসূচিতে যোগদান করেন। যুবদলের কর্মী শূণ্যতায় ভুগছেন মোশারফ হোসেন ও শাহআলম মুকুল।
রূপগঞ্জের নেতাকর্মীরা জানিয়েছেন, রূপগঞ্জ থানা যুবদলের সভাপতি গোলাম ফারুক খোকন রাজনীতি করেন কেন্দ্রীয় বিএনপির সদস্য মোস্তাফিজুর রহমান দিপু ভুইয়ার সঙ্গে। সেক্রেটারি লোকমান হোসেন রাজনীতি করেন জেলা বিএনপির সভাপতি কাজী মনিরুজ্জামান মনিরের সঙ্গে। আর সাংগঠনিক সম্পাদক মোহাম্মদ আলেক রাজনীতি করেন এখন তার ভাই নৌকা প্রতীকে মনোনয়ন প্রত্যাশি রফিকুল ইসলাম রফিকের পক্ষে। যুবদলের সাংগঠনিক সম্পাদক হয়ে আলেককে নৌকা প্রতীকের রফিকের নৌকার গণসংযোগে দেখা যায়।
শীর্ষ এই তিন নেতাকে নিয়েও মোশারফ হোসেন নারায়ণগঞ্জে যুবদলের কোন কর্মসূচি পালন করতে পারেননি। এই তিনজনই মোশারফ হোসেনের নেতৃত্ব মানছেন না। অথচ মোশারফ হোসেন নিজেও রূপগঞ্জের বাসিন্দা। তার নিজ থানা এলাকার যুবদল এখন তার নিয়ন্ত্রনের বাহিরে। সুতরাং এতেই প্রমানিত হয়েছে যুবদলের রাজনীতিতে মোশারফ হোসেন কতটা দেউলিয়া হয়েছে। এমনটাই বলছেন যুবদলের নেতাকর্মীরা।
আপনার মতামত লিখুন........