আলোকিত নারায়ণগঞ্জ : সরকারী কদম রসূল কলেজে চাকুরী করেন আলিমুজ্জামান, নিউলি আক্তার ও জহিরুল ইসলাম। সরকারী সকল সুযোগ সুবিধা গ্রহন করে পাশাপাশি চাকুরী করছেন নারায়ণগঞ্জ কর্মাস কলেজেও। সরকারী কদম রসূল কলেজ ও নারায়ণগঞ্জ কর্মাস কলেজের ২০১৮-২০১৯ সালের সিলেবাসে এই তিন জনের বিষয় ভিত্তিক তালিকা রয়েছে। অর্থাৎ ২টি কলেজে সমান তালে চালিয়ে যাচ্ছেন অধ্যাপনা।।
তথ্যানুসন্ধানে জানা যায়, সরকারী কদম রসূল কলেজে পরিসংখ্যান বিভাগের প্রভাষক হিসেবে আছেন মোঃ আলিমুজ্জামান, নারায়ণগঞ্জ কমার্স কলেজের রয়েছেন তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির প্রভাষক হিসেবে। কদম রসূল কলেজে দর্শন বিভাগের যুক্তিবিদ্যার প্রভাষক হিসেবে রয়েছেন নিউলি আক্তার। তিনি নারায়ণগঞ্জ কমার্স কলেজের একই পদে। কদম রসূল কলেজে হিসাব বিজ্ঞানের প্রভাষক জহিরুল ইসলাম। তিনিও নারায়ণগঞ্জ কমার্স কলেজে একই পদে আসীন থেকে চালিয়ে যাচ্ছেন কাজকর্ম। সরকারী সকল সুযোগ গ্রহন করে একই সাথে ২টি কলেজে চাকুরী করে যাচ্ছেন ৩ জন গুনধর মানুষ গড়ার কারিগররা। তড়িঘড়ি করে ২টি কলেজে চাকুরী করায় প্রকৃত শিক্ষা লাভ হতে বঞ্চিত হচ্ছে শিক্ষার্থীরা।
এ ব্যাপারে আলিমুজ্জামানের মুঠোফোনে জানতে চাইলে তিনি বলেন আমি ২ বছর আগে চাকুরী ছেড়ে দিয়েছি।
জহিরুল ইসলামের মুঠোফোনে জানতে চাইলে তিনি বলেন, আমার চাকুরী স্থায়ী হয়নি আমি বিভিন্ন জায়গায় চাকুরীর জন্য চেষ্টা করছি। আজও চাকুরীর খোঁজে গাজিপুর আসছি।
নিউলি আক্তারের মুঠোফোনে কল দিলে বন্ধ পাওয়া যায়।
কদম রসূল কলেজের অধ্যক্ষ মাহতার উদ্দিনের টিএন্ডটি নম্বরে ফোন দিলে রিসিভ করেননি।
নারায়ণগঞ্জ কমার্স কলেজের অধ্যক্ষ প্রফেসর ড. শিরীন বেগমের মুঠোফোনে কল দিলে তিনি বলেন, আমি জহিরুল ও আলিমুজ্জামান কে কখনো দেখিনি তাদের চিনিওনা। তবে নিউলি আক্তারকে মাঝে মধ্যে অফিসের লেখার কাজে ডেকে আনা হয়।
আপনার মতামত লিখুন........