এ নিয়ে দেশে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা দাঁড়ালো ২০ জনে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অতিরিক্ত পরিচালক জানান, যে তিনজন আক্রান্ত হয়েছেন তাদের মধ্যে একজন পুরুষের বয়স ৭০ এর কাছাকাছি। ওনার অবস্থা গুরুতর। তিনি আইসিইউতে আছেন। আক্রান্ত তিনজনের মধ্যে ১ জন ইতালি ফেরত, বাকি দু’জন প্রবাসীদের সংস্পর্শে এসে আক্রান্ত হয়েছেন।
তিনি আরও জানান, বাংলাদেশে এখন পর্যন্ত মোট স্ক্রিনিং করা হয়েছে ৬ লাখ ৮ ৭৪ জন। আর গত ২৪ ঘন্টায় ৭২২৪ জনকে স্ক্রিনিং করা হয়েছে। আইসোলোশনে আছেন ৩০ জন।
উপনির্বাচনের বিষয়ে তিনি বলেন, ইলেকট্রিক ভোটিং মেশিনে (ইভিএম) ভোট গ্রহণ করোনাভাইরাস ছড়ানোর ঝুঁকি আছে।
এক প্রশ্নের জবাবে ডা. নাসিমা সুলতানা বলেন, কুর্মিটোলায় চিকিৎসাধীন অবস্থায় যে দু’জন মারা গেছেন, তাদের করোনাভাইরাস সম্পর্কিত পরীক্ষার ফল নেগেটিভ এসেছে, অর্থাৎ তারা করোনায় আক্রান্ত ছিলেন না। একইঙ্গে বিদেশ থেকে কেউ এলে তাকে নিজের ও পরিবারের স্বার্থেই কোয়ারেন্টিনে থাকার আহ্বান জানান ডা. নাসিমা সুলতানা।
গত ৮ই মার্চ বাংলাদেশে প্রথম করোনাভাইরাস আক্রান্ত ব্যক্তি শনাক্ত হয়। সে সময় তিনজন করোনাভাইরাস আক্রান্ত শনাক্ত হওয়ার তথ্য জানায় আইইডিসিআর। এরপর ১৪ই মার্চ শনিবার রাতে স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক আরও দু’জনের মধ্যে করোনাভাইরাস শনাক্ত হওয়ার তথ্য জানান।
আপনার মতামত লিখুন........