নারায়ণগঞ্জবৃহস্পতিবার , ৫ সেপ্টেম্বর ২০১৯
  1. অর্থনীতি
  2. আরো
  3. এক্সক্লুসিভ
  4. খেলাধুলা
  5. জাতীয়
  6. নারায়ণগঞ্জ
  7. বিনোদন
  8. রাজনীতি
  9. লিড নিউজ
  10. শিক্ষাঙ্গন
  11. সারাদেশ

শামীম ভাইয়ের নির্দেশের বাইরে যাইনি,যাব না- ফরিদ আহম্মেদ লিটন

Alokito Narayanganj24
সেপ্টেম্বর ৫, ২০১৯ ৭:৫৮ অপরাহ্ণ
Link Copied!

আলোকিত নারায়ণগঞ্জ: পরিছন্ন রাজনীতিবিদ  আলহাজ্ব ফরিদ আহম্মেদ লিটন। যার নামের সাথে মিশে আছে বঙ্গবন্ধু, শেখ হাসিনা ও শামীম ওসমানের আর্দশ। রাজপথের লড়াকু ও শামীম ওসমানের সৈনিক হিসেবে বিএনপি সরকারের আমলে হামলা- মামলার শিকার হয়ে একাধিক বার জেলখাটেন আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগের ফতুল্লা থানা সভাপতি ফরিদ আহম্মেদ লিটন।
১৯৮৭ সালে নারায়ণগঞ্জের প্রানপুরুষ শামীম ওসমানের ছায়াতলে এসে আশ্রয় নেন। সেই থেকে আছেন শামীম ওসমানের সাথে।
বিএনপি সরকার হামলা- মামলা ও কবরীর বিভিন্ন প্রলোভন আলাদা করতে পারেনি শামীম ওসমানের কাছ থেকে।
একান্ত সাক্ষাৎকারে বলেছেন নানান কথা। যা পাঠকদের জন্য তুলে ধরা হলো।
ফরিদ আহম্মেদ লিটন শুধু রাজনীতির সাথে জড়িত নন। সমাজসেবায় সমান পারদর্শী। তার কাছে অসহায় নারী- পুরুষ সহযোগিতার জন্য গিয়ে খালী হাতে ফিরে আসেনি কেউ। সাধ্যমত চেষ্টা করেন সহযোগিতার। এ নীতি গ্রহন করেছেন তার রাজনৈতিক গুরু নারায়ণগঞ্জের উন্নয়নের রুপকার জননেতা শামীম ওসমানের কাছ থেকে।
১৯৮৭ সালে যুবলীগের সদস্য হওয়ার মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ আওয়ামী রাজনীতিতে যাত্রা শুরু করেন। সেই থেকে আজো পর্যন্ত আছেন এই দলে। একবার ও দল পাল্টাননি। ১৯৯৫ সালে ফতুল্লা ইউনিয়ন যুবলীগের সভাপতির হিসেবে ৫ বছর দায়িত্ব পালন করেন। ২০০০ সালে ফতুল্লা থানা স্বেচ্ছাসেবক লীগের আহবায়ক মনোনীত হন। ২০০৩ সালে কাউন্সিলের মাধ্যমে ফতুল্লা থানা আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি নির্বাচিত হন। এখনো পর্যন্ত এ পদে সততা,নিষ্ঠার সহিত দায়িত্ব পালন করে বিপুল সংখ্যাক নেতাকর্মী নিয়ে শামীম ওসমান ও আওয়ামী লীগের অনুষ্ঠান সফল করে তোলেন।
২০০৩ সালে ফতুল্লা থানা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি নির্বাচিত হবার পরের দিন বিএনপি সরকারের রোষানলে পড়েন। তাকে গ্রেফতার করে ২ দিন আটক রেখে ৮ টি মিথ্যা মামলা দিয়ে জেলহাজতে প্রেরন করা হয়। প্রায় ২ মাস জেলখেটে জামিনে বের হয়ে আসেন।
দলীয় এমপি সারাহ বেগম কবরী তাকে শামীম ওসমান বলয় ছেড়ে নিজ বলয়ে যোগদান করতে নানান ধরনের প্রলোভনের প্রস্তাব দেন। তাতে রাজি না হওয়ায় কবরী তার লোকজন দিয়ে ৫ টি ব্যবসা প্রতিষ্ঠান দখল করে নেন। তারপরও শামীম ওসমান কে একবারের জন্য ও ছেড়ে যাননি।
রাজনীতির পাশাপাশি সামাজিক কাজ করে যাচ্ছেন। বর্তমানে বাইতুন নুর জামে মসজিদের সেক্রেটারি, তুফানী প্রধান জামে মসজিদের উপদেষ্টা, সাহারা সিটি মসজিদের উপদেষ্টা, শিশু কল্যান মাদ্রাসার সহ সভাপতি, ফতুল্লা পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির সদস্য, দাপা ট্রাক চালক সমিতির সভাপতির দায়িত্ব পালন করে আসছেন।
পুরো পরিবার আওয়ামী রাজনীতির সাথে জড়িত। ছোট ভাই হাজী রাসেল আহম্মেদ মাসুম ফতুল্লা ইউনিয়ন স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি, ভাগিনা আরফান মাহমুদ বাবু জেলা ছাত্রলীগের সহ সভাপতির দায়িত্ব পালন করছে।
ফরিদ আহম্মেদ লিটন বলেন,গত ১৫ বছর যাবত আমার নামে কোন মামলা,জিডি ও অভিযোগ নাই। জননেতা শামীম ওসমান ভাইয়ের ভালবাসা পেয়েছি এটাই আমার জীবনের শ্রেষ্ঠ পাওয়া। তিনি যদি মনে করেন আমি ফতুল্লা থানা আওয়ামী লীগের সাধারন সম্পাদক পদে যোগ্য, আমাকে দায়িত্ব দেন আমি সেই দায়িত্ব নিতে প্রস্তুত আছি। শামীম ভাইয়ের নির্দেশের বাইরে কখনো যাইনি,যাবোনা। কেননা শামীম ভাই আমার আর্দশ ও নেতা।

নিউজটি শেয়ার করুন...

আপনার মতামত লিখুন........

এই সাইটে নিজম্ব নিউজ তৈরির পাশাপাশি বিভিন্ন নিউজ সাইট থেকে খবর সংগ্রহ করে সংশ্লিষ্ট সূত্রসহ প্রকাশ করে থাকি। তাই কোন খবর নিয়ে আপত্তি বা অভিযোগ থাকলে সংশ্লিষ্ট নিউজ সাইটের কর্তৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ করার অনুরোধ রইলো।বিনা অনুমতিতে এই সাইটের সংবাদ, আলোকচিত্র অডিও ও ভিডিও ব্যবহার করা বেআইনি।
error: দুঃখিত রাইট ক্লিক গ্রহনযোগ্য নয় !!!