আলোকিত নারায়ণগঞ্জঃ
সম্পতি বন্দরে আলীনগরস্থ এরাবিয়ান স্লট কারখানা থেকে ৭’শ ৫০ বস্তা ইন্ডাষ্ট্রিয়াল লবন উদ্ধারের ঘটনায় প্রকাশিত সংবাদে লবন ব্যবসায়ীদের মাঝে মিশ্র প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হয়েছে। গতকাল সোমবার বিকেলে ক্ষুদ্র লবন ব্যবসায়ী বাবুল মিয়া গনমাধ্যমে এক বিবৃত্তিতে জানান, আমি একজন ক্ষুদ্র লবন ব্যবসায়ী। আমি দীর্ঘ দিন ধরে সুনামের সহিত শহরের নিতাইগঞ্জ এলাকায় লবনের ব্যবসা করে আসছি। অথচ প্রকাশিত এক সংবাদে আমাকে ১৫ জন লবন ব্যবসায়ীদের সিন্ডিকেটের হোতা বানানো হয়েছে। সত্যিকার অর্থে আমি সিন্ডিকেটের কেউ নই। তিনি আরো জানান, আমি প্রায় ২০ বছর ধরে দেশের বিভিন্ন কারখানা হতে লবন আমদানি করে ব্যবসা করছি। আমাকে নিয়ে ষড়যন্ত্রের নিন্দা জানাই। যারা ভেজাল লবন সরবরাহ করে সাধারন মানুষের ক্ষতি করে যাচ্ছে আমিও তাদের বিচার দাবি জানাচ্ছি।
উল্লেখ্য যে, গত ১ আগষ্ট বন্দর থানা পুলিশ গোপন সংবাদের ভিত্তিতে আলীনগর এলাকায় এরাবিয়ান স্লট কারখানায় অভিযান চালিয়ে ৭’শ ৫০ বস্তা গ্লোবাল স্লট উদ্ধার করে। এ ব্যাপারে পুলিশ লবন কারখানা মালিক কামরুল ইসলামকে গ্রেপ্তার করতে সক্ষম হলেও পালিয়ে গেছে অপর ব্যবসায়ী রিফাতউল্ল্যাহ। এ ব্যাপারে বন্দর থানায় বিশেষ ক্ষমতা আইনে মামলা রুজু করা হয়েছে। ধৃত লবন ব্যবসায়ী কামরুল বর্তমানে জেল হাজতে রয়েছে।
আপনার মতামত লিখুন........